>>আটরশি ভন্ড,বিশ্ব জাকের মঞ্জিলে নাড়ী-পুরুষ এক সাথে নাচানাচি করে,পীর পূজা করে,মাজারে সিজদা দেয়,মদ-গাজা জোয়ার আসর জমে,পাগল ফকির,চাবিজ কবজ হয়....যারা না দেখে এসব মিথ্যা প্রচার করে, তারা হল এজিদের বংশধর,ইহুদিদের কেনা গোলাম ইবলিশ শয়তানের অনুসারী।
>>>সকলের প্রতি আমার বিশেষ অনুরুদ জীবনে একবার হলেও সরাসরি নিজ চোখেঁ বিশ্ব জাকের মঞ্জিলের সকল কর্মকান্ড দেখে আসেন,সাড়া বছর যে কোন সময় যেতে পারেন,আশা করি শরিয়ত বিরোধী কোন কার্যকলাপ বিশ্ব জাকের মঞ্জিলে দেখাতে পারবেন না....ইনশাআল্লাহ।
>>>বিশ্ব জাকের মঞ্জিলে মহা পবিত্র বিশ্ব উরস শরীফ,মহা পবিত্র বিশ্ব ফাতেহা শরীফ,শবে বরাত সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের দিন এবং বছরের ৩৬৫ দিনই যেসব কর্মকান্ড জাকের মঞ্জিলে হয়ে থাকে তা নিম্নে তুলে ধরা হল।
১| পাচঁ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ সুন্নতের পাশাপাশি নফল নামাজ সহ পরতে হয়।
২| দিনভর বিভিন্ন বিভিন্ন ইসলামী চিন্তাবিদ,মুফতি মাওলানা সাহেবেরা ওয়াজ নছিহত পাঠ করেন।
৩| মহা ধুম ধামের সাথে আল্লাহ আল্লাহ জিকির-আজকার করা হয়।
৪| মিলাদ,কিয়াম,মোরাকাবা-মোশাহেদা,ফাতেহা শরীফ,খতম শরীফ পাঠ কর হয়।
৫| কোরাআন তিলাওয়াত করা হয়।
৬| রাত তিনটায় সকলকে ঘুম থেকে উঠিয়ে রহমত পালন করা হয়..আল্লাহকে তিন নামে ডাকা হয়.... ইয়া আল্লাহু,ইয়া রহমানু,ইয়া রাহিম এবং নবীজিকে ইয়া রহমতাল্লিল আলামিন ফজরের নামাজের আগে পর্যস্ত পড়া হয়।
৭| ফজর নামাজ পরে ফাতেহা পাঠ,খতম শরীফ পাঠ এবং পবিত্র রওজা শরীফ জিয়ারত।
৮| কোরবানি ঈদে বিশাল ঈদ জামাত এবং হাজার হাজার পশু কোরবানি করে দেশ বিদেশে পাঠানো হয়।
৯| এখানে ধনী গরীব এর কোন বাচাই নাই,সকলে কাদে কাদ মিলিয়ে বিভিন্ন খেদমত করে থাকে।
১০| নবীজির সুন্নত অনুযায়ী মেহমানদারি করা সুন্নত তাই সাড়া বছর হাজার হাজার মানুষকে তবারক দেওয়া হয় বিশ্ব জাকের মঞ্জিলে।
(এই দরবার হল আদবের দরবার,সকলে সতর্ক থাকে যেন কোন প্রকার বেয়াদবি না হয়, মদিনার ইসলাম যদি দেখতে চান,দয়া করে জীবনে একবার হলেও বিশ্ব জাকের মঞ্জিলে যান)
চমতকার।
ReplyDelete