মককা থেকে হিজরত করে রাসুলে পাক
(সাঃ)মদীনা মুনাওয়ারায় তাশরীফ গ্রহণ করলেন। আপ(সাঃ)মদীনার ইয়াহুদ সম্প্রদায়কে আশুরার
দিন রোজা পালন করতে দেখেন। তখন হুজুর(সাঃ)এই রোজা রাখার কারন জানতে চাইলেন। তারা বললো-এই
দিন আল্লাহ্ তায়ালা হরযত মুসা (আঃ)কে কামিয়াবী দান করেছেন এবং ফেরাউনকে তার সৈন্য
সামন্তসহ নীল দরীয়ায় ডুবিয়ে দিয়েছেন। ফলে বনী ইস্রাইল সম্প্রদায় ফেরাউনের জুলুম অত্যাচার
উৎপীড়ন নিপীড়ন থেকে পরিত্রাণ পায়। হরযত মুসা (আঃ) আল্লাহ্ তায়ালার প্রতি শোকর আদায়
করে ঐ দিন রোজা পালন করতেন। আমরাও ঐ খুসিতে রোজা পালন করে থাকি।
এতদপ্রেক্ষাপটে রাসুলে পাক (সাঃ)ফরমান-নবী
হওয়ার প্রেক্ষিতে মুসা (আঃ) এর উপর আমার যথেষ্ট হক রয়েগেছে। সেহেতু আল্লাহ্র তরফ থেকে
হরযত মুসা (আঃ)এর প্রতি কামিয়াবী লাভের শোকরিয়া হিসাবে রাসুলে পাক (সাঃ) স্বয়ং রোজাপালন
করতেন এবং ছাহাবায় কেরামগণের প্রতি আশুরার দিন রোজাপালন করার নির্দেশ প্রদান করলেন।
তাতে প্রামাণিত হয় যে, বনি ইস্রাইল
নিজ কাওমের প্রতি ঘটে যাওয়াগ ঘটনার প্রেক্ষিতে
আনন্দে শুকরিয়াতান রোজা পালন করতেন। সেহেতু রাসুলে পাক (সাঃ) ও স্বয়ং অনুরুপ রোজা পালন
করতেন।
No comments:
Post a Comment